শুক্রবার | ২৯ মার্চ, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকীতে জেলা পরিষদের মিলাদ ও আলোচনা সভা

প্রকাশঃ ১৫ অগাস্ট, ২০১৮ ০৫:২৯:৫৭ | আপডেটঃ ২৮ মার্চ, ২০২৪ ০৩:৪৩:০৪  |  ৭০৮
সিএইচটি টুডে ডট কম, রাঙামাটি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শোক র‌্যলী, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুস্পস্তবক অর্পন, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল করেছে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ।

দিবসটি উপলক্ষে বুধবার (১৫ আগস্ট) সকালে সদর উপজেলা পরিষদ হতে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল পর্যন্ত শোক র‌্যালী শেষে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুস্পস্তবক অর্পন করা হয়। এরপর  রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সভাকক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা’র সভাপতিত্বে ও পরিষদের জনসংযোগ কর্মকর্তা অরুনেন্দু ত্রিপুরা’র সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য সবির কুমার চাকমা, জেলা সিভিল সার্জন ডা. শহীদ তালুকদার, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মনোরঞ্জন ধর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ হাবিব উল্যা, জেলা সমবায় কর্মকর্তা ইউছুফ হাসান চৌধুরী ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক পবন কুমার চাকমা বক্তব্য রাখেন। এ সময় পরিষদের হস্থান্তরিত বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনাসভায় রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল একটি স্বাধীন দেশ গড়ার। স্বপ্ন ছিল একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের। স্বপ্ন ছিল এ দেশের খেটে খাওয়া মেহনতী মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতার। যার জন্য আমরা পেলাম একটি স্বাধীন দেশ, ঘাতকরা সেই মহান ব্যাক্তিকে বেঁচে থাকতে দেয়নি। তিনি বলেন, ১৬কোটি মানুষ যদি আজ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাথে কাজ করতে পারি তাহলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়া সম্ভব। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে আমাদের সকলকে কাজ করে যেতে হবে।
আলোচনাসভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু মৃত্যু বরণ করেননি বরং তিনি বেঁচে আছেন আমাদের মাঝে। তিনি জীবন দিয়ে দেশের প্রতি তার ভালবাসা প্রকাশ করে গেছেন। বক্তরা বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে।
আলোচনাসভার শুরুতেই বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত ও কিছুক্ষন নীরবতা পালন করা হয়। পরে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের বিভিন্ন ট্রেডে ১২জন প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত প্রশিনার্থীদের মাঝে আতœকর্মসংস্থান সৃষ্টি লক্ষ্যে ৪লক্ষ ৬০হাজার টাকা প্রদান করা হয়।

এইমাত্র পাওয়া
আর্কাইভ
সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions