শনিবার | ২০ এপ্রিল, ২০২৪
খাগড়াছড়িতে ভাইবোনছড়া কলেজের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ ও অভিভাবক সমাবেশে তরুণ রাজনীতিক অপু

বঙ্গবন্ধু-ই প্রথম পাহাড়িদের উচ্চ শিক্ষার্জনে দেশ-বিদেশের পথ খুলে দিয়েছিলেন

প্রকাশঃ ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯ ১১:২০:৫০ | আপডেটঃ ০৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১১:৩৫:০০  |  ১১৭৫
সিএইচটি টুডে ডট কম, খাগড়াছড়ি। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়ক ও তরুণ আওয়ামীলীগ নেতা মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু-ই প্রথম পাহাড়িদের উচ্চ শিক্ষার্জনে দেশ-বিদেশের পথ খুলে দিয়েছিলেন। তাঁর নেতৃত্বেই সদ্য স্বাধীন বির্পযস্ত দেশ গঠনের পাশাপাশি তিন পার্বত্য জেলার মেধাবী প্রজন্মকে বিদেশে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করেছিলেন। কিন্তু পাকিস্তাপন্থী বেজন্মারা পঁচাত্তরের কালো রাতে তাঁকেসহ তাঁর পরিবার-স্বজনদের হত্যা করেছে।

শনিবার বিকেলে জেলা সদরের ভাইবোনছড়ায় নতুন প্রতিষ্ঠিত ‘ভাইবোনছড়া কলেজ’ এর বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ ও অভিভাবক সমাবেশ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এলাকাবাসীর প্রচেষ্টায় গত বছর থেকে এই কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।

ভাইবোনছড়া কলেজের অধ্যক্ষ চন্দন ত্রিপুরার সভাপতিত্বে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ সময় বক্তব্য রাখেন কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মংশি মারমা, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শানে আলম, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পরিমল ত্রিপুরা, মুনিগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্যামল মিত্র চাকমা, ভাইবোনছড়া মিলেনিয়াম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাতুমনি চাকমা, পেরাছড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিম্বীসার খীসা, ইউএনডিপির জেলা কর্মকর্তা উচিমং চৌধুরী ও ত্রিপুরা কল্যান সংসদের সম্পাদক অনন্ত ত্রিপুরা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিষদ সদস্য মংসুইপ্রু চৌধুরী বলেন, বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বেই পাহাড়ের ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত বন্ধ এবং পাহাড়-সমতলের বৈষম্য ঘুচাতে ঐতিহাসিক বিশ^নন্দিত ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি’ স্বাক্ষর করেছেন। বঙ্গবন্ধু’র আদর্শের বাতিঘর জননেত্রী শেখ হাসিনা’র পরম আন্তরিকতায় তিন পার্বত্য জেলার সকল ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে।
তিনি নতুন কলেজটিকে এগিয়ে নিতে সম্ভব সহায়তার আশ্বাস দেন। তিনি এসময় জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপকরণ বিতরণ করেন।

খাগড়াছড়ি |  আরও খবর
এইমাত্র পাওয়া
আর্কাইভ
সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions